থানায় দায়ের করা মাদ্রাসা সুপার মিজানের অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, তাঁর অনুপস্থিতিতে মাদ্রাসা শিক্ষক ফজলুল করিম, বেলাল উদ্দিন, করিম উল্লাহ, আবু মুছা, মোহাম্মদ হোসাইন আলমিরা ভেঙ্গে মাদ্রাসার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি সরিয়ে ফেলে। তার মধ্যে রয়েছে, ছাত্র/ছাত্রীদের সনদপত্র, প্রতিষ্ঠানের দলীল, শিক্ষকদের এমপিও সংক্রান্ত কাগজপত্র, সোনালী, জনতা ও ইসলামী ব্যাংকের চেক বই, জনতা ব্যাংকে প্রতিষ্ঠানের নামে আলমিরায় থাকা গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও প্রতিবেদকের কাছে রয়েছে। সুপার মিজান আরও ইতোপূর্বে একই ব্যক্তিরা তাঁর উপর হামলা করে রক্তাক্ত জখম করে। এই ঘটনায় আদালতে মামলা রয়েছে। মূলতঃ মাদ্রাসার অস্বচ্ছ জনবল নিয়োগে বাধা প্রদান করায় চক্রটি আমার বিরুদ্ধে একের পর এক অসহিষ্ণু আচরণ করছে। বিষয়টি আমি মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বারকে জানিয়েছি।
এদিকে সম্ভবনাময় মাদ্রাসাটিতে একের পর এক অপ্রীতিকর ঘটনায় চৌফলদন্ডীর সাধারণ জনগণ ও অভিভাবক মহলে তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।